কতকিছু লিখব করে, কতকিছু লিখে, মুছে ফেলে, ফিরে গেছি আমার ঘরের কোণে! ইদানীং আরো বেশি মাত্রায় আমি ঘরকেন্দ্রিক হয়ে গেছি। ঘরের বাইরের কাজ যতটা পারি নিজের ভেতরে নিজেকে গুটিয়ে সেরে নিই, মানসিক যুদ্ধ শেষে আমি ফিরি এই ঘরে ... এই ঘর আমার নিজেকে কষ্ট সইয়ে নেবার অসীম শক্তি দেওয়া প্রিয় দেয়ালঘেঁষা। এই ঘর আমার ভয়েরও কারণ। কিন্তু আমার একা রাতেও এ ঘর আমার সঙ্গী। একমাত্র ...
আমার ঘর আর কাউকে বলে না কত শত বার চোখ দু"টোকে বাঁচাই আমি ফুলে যাওয়া কান্নার আঘাত থেকে। এই ঘর কাউকে বলে না, কি করে ক্রমশ ক্ষয়িষ্ণু আমি। কি করে দ্বন্দ সামলে প্রতি ভোরে আমাকে জাগানোর জন্যে আমি নামি খাট থেকে, পা ফেলে হেঁটে যাই অন্য ঘরে ... কি করে আয়নায় দাঁড়াই, নিজেকে সাজাই ... কি করে খাদ্যনালীতে খাবার পৌঁছে দেই। বাঁচতে যে হবে! কি অসম্ভব হাস্যকর লাগে মাঝে মাঝে বা অধিকাংশ সময়, এই বেঁচে থাকা!! ...
হাহ! বিশ্বাস হারানো নাও নিয়ে বয়ে চলেছি এ যাত্রা। কখনো এত অসহায় আর একা ছিলাম না আমি ... এই ঘর সব জানে তার।
আমার ঘর আর কাউকে বলে না কত শত বার চোখ দু"টোকে বাঁচাই আমি ফুলে যাওয়া কান্নার আঘাত থেকে। এই ঘর কাউকে বলে না, কি করে ক্রমশ ক্ষয়িষ্ণু আমি। কি করে দ্বন্দ সামলে প্রতি ভোরে আমাকে জাগানোর জন্যে আমি নামি খাট থেকে, পা ফেলে হেঁটে যাই অন্য ঘরে ... কি করে আয়নায় দাঁড়াই, নিজেকে সাজাই ... কি করে খাদ্যনালীতে খাবার পৌঁছে দেই। বাঁচতে যে হবে! কি অসম্ভব হাস্যকর লাগে মাঝে মাঝে বা অধিকাংশ সময়, এই বেঁচে থাকা!! ...
হাহ! বিশ্বাস হারানো নাও নিয়ে বয়ে চলেছি এ যাত্রা। কখনো এত অসহায় আর একা ছিলাম না আমি ... এই ঘর সব জানে তার।
একদিন হয়ত দেখবে ঘরটাও অচেনা ... দেয়াল গুলো অস্বীকার করছে শেষ আশ্রয়টুকু হয়ে থাকতে ... হয়ত জেনে ফেলে সব কষ্ট একদিন ঘরটাও বিদ্রুপের হাসিতে আহত করে চলেছে ফুলে যাওয়া চোখ দু'টোর পানে চেয়ে ... আর তখন, আরো একবার বিশ্ময় নিয়ে বলে ফেলতে যাবে ....
উত্তরমুছুনএত অসহায় আর একা কখনো ছিলাম না আমি ... এই সেই চির-বিশ্ময় আমারও...
উপলব্ধির এই ক্ষমতাটা অদ্ভুত আশ্চর্য...
উত্তরমুছুন