একে একে সব খসে পড়ে।
পুরনো অভ্যস্ততায় এইসব খসে পড়া দেখে
এখন আর বিস্ময় নেই, নেই দূর্বিষহ যন্ত্রণা।
মনের সঙ্গে দেখা করা হয়ে ওঠেনা ইদানীং।
আশা করছি, সে ভালো আছে, কিংবা
মন্দতায় সামলে নেবার ক্ষমতা তার হয়েছে এখন।
সুতরাং, ধ্বংসের মুহূর্তে বেঁচে থেকে
ভুলে যেতে বসেছি, মরেছি কবে।
বেশ অসাধারণভাবে আছি বেঁচে
জলের তোড়ে ঘুরছিল যে জবা
যাকে দেখে অনেকবারের মত আরো একবার
পেয়েছিলাম প্রেরণা ঘুরে দাঁড়াবার, জেনেও
সে জবা পেরে উঠবেনা শক্তিতে।
তবু, তার উদ্যম দেখে আমি বিস্মিত হয়েছিলাম
কাতর হয়েছিলাম, তখন আমার চোখ ভিজে যেত!
কি বেসামাল সুন্দরতায় ভুলে যেতাম
কুৎসিত অবাস্তব বাস্তবতাগুলো!
এখন এই অভ্যস্ত চোখ জ্বলে যায়;
তবু জল আসেনা।
হন্যে হয়ে খুঁজি মাঝে মাঝে সেই ঘাসফড়িং
কোন এক মধ্যাহ্ণে তাকে এনেছিলাম।
কত আদর করে বাঁধতে চাইলাম, সে তবু
জুড়লোনা তাকে।
সে তার মত করে মৃত্যু আলিঙ্গন করে
আমাকে শিখিয়ে দিয়েছিল,
অভাবে ওভাবে বাঁচতে হয়!
আমার চোখ ভিজেছিল,
কি আশ্চর্্য্য, এই চোখ এখন আর ভেজেনা!
এখন আমি শিশিরের শব্দে জেগে উঠেও-
ঘুমিয়ে পড়তে জানি।
আলো'র পরোয়া করিনা।
অন্ধকারে চমকে উঠিনা, ঠাঁয় থাকি দাঁড়িয়ে
শিহরিত হয়ে দেখি, নক্ষত্রের পতন!
এখন আমার চোখ ভেজেনা ...
আমি কি নির্মমভাবে বেঁচে আছি সব খসে পড়া দেখে
এই সয়ে যাওয়া অভ্যস্ত চোখ নিয়ে।
তবু কখনো খুব ইচ্ছে করে ঘাস বিছিয়ে শুই
আকাশ দেখি, দেখি একা পাখিদের ভিড়
তবু আরো একবার আর বহুবার
অনভ্যস্ত হবার অজুহাত খুঁজি।
দেখি, জোনাকী উৎসব ...
আর একবার স্পর্শে কেঁপে উঠি
আরো বহুবার বিশ্বাস করি ভালবাসায়
আমি বিস্ময়ে ডুবে থাকার
সেই উন্মত্ত সময় এ সময়ে চাই।
কিন্তু আমার চোখ ভেজেনা
আমি এমন অপারগ হয়ে বেঁচে আছি।
পুরনো অভ্যস্ততায় এইসব খসে পড়া দেখে
এখন আর বিস্ময় নেই, নেই দূর্বিষহ যন্ত্রণা।
মনের সঙ্গে দেখা করা হয়ে ওঠেনা ইদানীং।
আশা করছি, সে ভালো আছে, কিংবা
মন্দতায় সামলে নেবার ক্ষমতা তার হয়েছে এখন।
সুতরাং, ধ্বংসের মুহূর্তে বেঁচে থেকে
ভুলে যেতে বসেছি, মরেছি কবে।
বেশ অসাধারণভাবে আছি বেঁচে
জলের তোড়ে ঘুরছিল যে জবা
যাকে দেখে অনেকবারের মত আরো একবার
পেয়েছিলাম প্রেরণা ঘুরে দাঁড়াবার, জেনেও
সে জবা পেরে উঠবেনা শক্তিতে।
তবু, তার উদ্যম দেখে আমি বিস্মিত হয়েছিলাম
কাতর হয়েছিলাম, তখন আমার চোখ ভিজে যেত!
কি বেসামাল সুন্দরতায় ভুলে যেতাম
কুৎসিত অবাস্তব বাস্তবতাগুলো!
এখন এই অভ্যস্ত চোখ জ্বলে যায়;
তবু জল আসেনা।
হন্যে হয়ে খুঁজি মাঝে মাঝে সেই ঘাসফড়িং
কোন এক মধ্যাহ্ণে তাকে এনেছিলাম।
কত আদর করে বাঁধতে চাইলাম, সে তবু
জুড়লোনা তাকে।
সে তার মত করে মৃত্যু আলিঙ্গন করে
আমাকে শিখিয়ে দিয়েছিল,
অভাবে ওভাবে বাঁচতে হয়!
আমার চোখ ভিজেছিল,
কি আশ্চর্্য্য, এই চোখ এখন আর ভেজেনা!
এখন আমি শিশিরের শব্দে জেগে উঠেও-
ঘুমিয়ে পড়তে জানি।
আলো'র পরোয়া করিনা।
অন্ধকারে চমকে উঠিনা, ঠাঁয় থাকি দাঁড়িয়ে
শিহরিত হয়ে দেখি, নক্ষত্রের পতন!
এখন আমার চোখ ভেজেনা ...
আমি কি নির্মমভাবে বেঁচে আছি সব খসে পড়া দেখে
এই সয়ে যাওয়া অভ্যস্ত চোখ নিয়ে।
তবু কখনো খুব ইচ্ছে করে ঘাস বিছিয়ে শুই
আকাশ দেখি, দেখি একা পাখিদের ভিড়
তবু আরো একবার আর বহুবার
অনভ্যস্ত হবার অজুহাত খুঁজি।
দেখি, জোনাকী উৎসব ...
আর একবার স্পর্শে কেঁপে উঠি
আরো বহুবার বিশ্বাস করি ভালবাসায়
আমি বিস্ময়ে ডুবে থাকার
সেই উন্মত্ত সময় এ সময়ে চাই।
কিন্তু আমার চোখ ভেজেনা
আমি এমন অপারগ হয়ে বেঁচে আছি।
ok, now i know why i liked the other two... because they were short and easy to understand... but this one is so long that after reading 4 lines, i forgot what i read and had to read it again. :P this poem is too much for my tiny brain to take.
উত্তরমুছুন:) ... thanks a lot for taking the pain Twisha! the problem is perhaps or surely with my writing, but i do not believe that you have a tiny brain! ... :)
উত্তরমুছুন